খুশকি সমস্যার শিকার লাইফে কোনো না কোনো সময় অবশ্যই হয়েছেন। আর শীতকালে তো এই সমস্যা অলমোস্ট প্রতিটি ব্যক্তির মধ্যেই দেখা যায়। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো, যে
ড্যানড্রাফ আসলে কি?
খুশকি কেন হয়? আর
খুশকি দূর করার সাইন্টিফিক উপায় কি? আপনিও কি এই
ড্যানড্রাফ বা খুশকির সমস্যায় ভুগছেন। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। অনেক বেনিফিশিয়াল হতে চলেছে সো লেটস বিগিন।
খুশকি দূর করার উপায়
ড্যানড্রাফ খুশকি আসলে কি
সবথেকে প্রথম প্রশ্ন যে, ড্যানড্রাফ আসলে কি? বন্ধু আপনার মাথার স্কিনের সবথেকে প্রথমে যে অংশটি থাকে তাকে স্টাইটাম কর্নিয়া বলে। সেটি ছোট ছোট সেলস দ্বারা তৈরি। ২৫ থেকে ৩০ দিনে এই সেল গুলি মারা যায় এবং সেই মারা যাওয়া সেলগুলি আপনার স্কোপে জমা হতে থাকে। কিন্তু কিছু কিছু লোকের মাথায় এই সেল গুলি 25 দিনের পরিবর্তে তিন থেকে চার দিনেই মারা যায়। তারপরে সেলগুলো একসাথে মিলে সাদা রঙের পাপড়ির মতো হয়ে যায় আর একেই ড্যানড্রাফ বলে।
খুশকি কিভাবে তৈরি হয়
এখন অনেকেই বলতে পারেন যে, সেল গুলি 3-4 দিনেই মারা যায় কেন? আমাদের মাথার স্কিনের ছোট ছোট
পোর্স থাকে। যেখান থেকে চুল গজিয়ে ওঠে। গোড়াতে একটি গ্ল্যান্ড থাকে যা এক প্রকার তেল রিলিজ করে যাতে চুল এবং তার আশেপাশের এরিয়া গুলি ময়েশ্চার থাকে। এছাড়াও আপনার স্কিনের ক্ষুদ্র ফাংগাস থাকে যাকে
মেলা সিজিয়াম গ্লোরা বলা হয়।
ফাংগাস সেই তেলকে খেয়ে বেঁচে থাকে। তেলকে খেয়ে এরা এক কেমিক্যাল তৈরি করে। এবার প্রবলেম হলো এই যে, যখন খুব বেশি মাত্রায় তেল রিলিজ হতে শুরু করে তখনই ফাংগাস অনেক খাবার পায় এবার অনেক খাবার খেয়ে সেই ফাঙ্গাস নিজের মতোই আরো ফাঙ্গাসের জন্ম দেয় যার ফলে এদের সংখ্যা বাড়তে শুরু করে।ফাংগাস বৃদ্ধি পাওয়ার কারণেই সেই কেমিক্যালের পরিমাণও বাড়তে শুরু করে। যে কেমিক্যাল তারা তেলকে খেয়ে তৈরি করে।
কেমিক্যাল যখন আপনার স্ক্যাল্পকে ঢেকে দেয় তখন স্ক্যাল্প জ্বালা করতে শুরু করে। এই জন্যই তখন আপনার ইমিউন সিস্টেম সেল গুলিকে 25 থেকে 30 দিনের পরিবর্তে তিন থেকে চার দিনেই মারতে এবং ভাঙতে শুরু করে দেয়। যাতে সেই কেমিক্যাল শরীরের বাইরে বেরিয়ে যায়। কেমিক্যাল গুলি মাথার স্কিনের সবথেকে উপরের লেয়ারে ডেনড্রাফ রূপে জমা হতে শুরু করে।
খুশকি দূর করার উপায়
বন্ধু যদি আপনার স্কিন খুব অলি হয় তো স্কিন থেকে কম অয়েল রিলিজ করাতে হবে।এ জন্য বেশি তেলযুক্ত খাবার খাওয়া একেবারেই ছাড়তে হবে। এর সাথে সাথে বেশি মিষ্টি জাতীয় খাবার কেউও ছাড়তে হবে। তিন চার দিন পর পর আপনাকে শ্যাম্পু করতে হবে তাও এমন পানি দিয়ে যা না তো বেশি গরম আর নাতো বেশি ঠান্ডা।
ফাংগাস দ্বারা হওয়া ইনফেকশন থেকে আপনাকে বাঁচতে হবে। এর জন্য কি করবেন? আপনাকে সেই সকল শ্যাম্পু গুলিকেই ব্যবহার করতে হবে যাতে জিংক পাইরেসিক উপাদানটি থাকে। এরপরও আপনার যদি ড্যানড্রাফ তৈরি হয়, এটিকে ঠিক করার জন্য আপনি যোজো ভাওয়েল, ট্রি অয়েল বা অলিভ অয়েল কে মাথায় ব্যবহার করতে পারেন এবং মাথা ধোয়ার জন্য আপনি সেই শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন যাতে স্যালিসিলিক এসিড আছে।
চুল পড়া ও খুশকি দূর করার উপায়
ড্যানড্রাফ অনেকের শীতকালে হয় আবার অনেকে কিন্তু সারা বছর ধরেই থাকে। এখন ড্যানড্রাফ এর কিন্তু দুটা ধরন আছে।
- যেটা খুব ফ্লেক্সি আমাদের কাপড়ে এসে ঝরে পড়ে।
- আরেকটা ডেনড্রাফ আছে যেটা স্কাল্পের সাথে লেগে থাকে।
খুব অলি ড্যানড্রাফ এবং মাথা চুলকায়। মাথা চুলকালে অনেক সময় দেখা যায় যে ছোট ছোট গোটার মতো হচ্ছে। ড্যানড্রাফ কিন্তু খুব একটা ভালো জিনিস নয়, এটা হেয়ারফলকে ইনক্রিজ করে এবং হেয়ার কোয়ালিটিও কিন্তু নষ্ট করে। ড্যানড্রাফ দূর করার মেইন উপায় হচ্ছে আগে নির্ণয় করতে হবে ড্রাই না এবং মেডিকেটেড শ্যাম্পু ইউজ করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের শ্যাম্পু আছে বাট আপনাকে কোনটা স্যুট করবে সেটা জানতে হবে।
কিন্তু প্রতিদিন আবার এন্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ইউজ করা যাবে না। অনেক সময় দেখা যায় যে, এই ড্যানড্রাফ জমে জমে আরেকটা কন্ডিশন ডেভেলপ করে যেটাকে আমরা বলি ফাংগাল ইনফেকশন। একটা টিপস অনেকেই জিজ্ঞেস করেন যে, সেটা আমরা কি একটু লেবু ঘষবো বা আমরা কি একটু তেল দিব কিনা? এখন লেবু তেল কম্বিনেশনটা কিন্তু খুব একটা খারাপ না। কারণ যেকোনো হেয়ার অয়েল হচ্ছে প্রোটিন বেস আর লেবুর রসও হচ্ছে সাইট্রিক এসিড বেস।
যেটা অনেক সময় ড্যানড্রাফ গুলাকে স্কাল্পের থেকে সরিয়ে আনতে খুব সাহায্য করে আর তেল বা মাথা যে অয়েল গুলো আমরা ইউজ করি সেটা যেহেতু প্রোটিন বেস। হেয়ার গ্রোথ টাকে ইনক্রিজ করে। তো সেই ক্ষেত্রে আপনি নারকেল তেল বা ভিটামিন সি ইউজ করতে পারেন। লেবু তেল কম্বিনেশনটা করে 24 ঘন্টা রেখে দেবেন না গোসলের এটলিস্ট 10 মিনিট আগে মেসেজ করে ওয়াশ করে ফেলবেন।
চিরতরে খুশকি দূর করার উপায়
খুশকি ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এটি তেমন ক্ষতিকর নয় আবার খুব একটা ভালো জিনিস নয়। ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবার তথ্য অনুযায়ী খুশকি হচ্ছে, মাথার ত্বকে সাদা রঙের আইস বা চামড়ার পরত ওঠা এগুলো চামড়ার সাথে কিংবা চুলে লেগে থাকে। তবে কালো চুলে খুশকি বেশি দেখা যায়। খুশকি যদি মাথা থেকে ঘাড়ের উপরে পড়ে তাহলে সেটি আরো বেশি চোখে পড়ে। খুশকির কারণে মাথার ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং অনেক সময় মাথা চুলকায়। মেলা সিজিয়াম গ্লোরা নামে এক ধরনের ফাঙ্গাসে খুশকির জন্য মূলত দায়ী।
এই ফাঙ্গাস ত্বক এবং চুলে থাকা তেল খেয়ে বেঁচে থাকে আর এটি করতে গিয়ে এসিড তৈরি করে যা ত্বকে অস্বস্তি তৈরি করে। আমেরিকান একাডেমি অফ ডার্মাটোলজি অ্যাসোসিয়েশন এর তথ্য মতে অনেক মানুষই মনে করেন যে নোংরা থাকার কারণে খুশকি হয়। কিন্তু সেটা সত্য নয় তবে নিয়মিত চুল পরিষ্কার না করলে খুশকি হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
খুশকি হওয়ার কারণ সম্পর্কে জানতে এখনো গবেষণা চলছে একই তথ্য দিয়েছে ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগও। সংস্থাটি বলছে চুল নিয়মিত পরিষ্কার না করলে সেটি খুশকি হওয়ার আশঙ্কা বাড়িয়ে দিতে পারে বৈকি তবে মানসিক চাপ বা ঠাণ্ডা আবহাওয়া খুশকির সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। খুশকির ধরন ও লক্ষণ ভেদে এর কারণও ভিন্ন হয়ে থাকে।
খুশকি দূর করার শ্যাম্পু
ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থা এনএইচএস জানাচ্ছে খুশকি দূর করতে হলে, খুশকি প্রতিরোধে শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। বিশেষ করে যেসব শ্যাম্পুতে জিংক, পাইরিথিওন স্যালিসিলিক এসিড, সেলেনিয়াম সালফাইড, কিটোকোনাজল কিংবা কোলজার উপাদান রয়েছে সেই শ্যাম্পু গুলো ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে শ্যাম্পু কিভাবে ব্যবহার করতে হবে তা জানতে ফার্মাসিস্টের পরামর্শ নিতে হবে।চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কমপক্ষে এক মাস শ্যাম্পু ব্যবহার করে দেখা যেতে পারে যে এটি আপনার কাজে আসে কিনা। এক্ষেত্রে একাধিক শ্যাম্পু পরিবর্তন করে ব্যবহার করতে হতে পারে এটা জানতে যে ঠিক কোন শ্যাম্পুটা আপনার উপযোগী।
আমেরিকান একাডেমি অফ ডার্মাটোলজি অ্যাসোসিয়েশনের পরামর্শ অনুযায়ী খুশকির বা এন্টিড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করে সবচেয়ে ভালো ফলাফল পেতে বোতলের গায়ে লেখা নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে। যেমন: অনেক শ্যাম্পু চুলে লাগানোর পর চার-পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করতে বলা হয় আবার অনেক শ্যাম্পু সাথে সাথেই ধুয়ে ফেলতে বলা হয়। কোন একটি শ্যাম্পু কাজ না করলে সেটি বদলে আরেকটি ব্যবহার করতে হবে। যতক্ষণ না উপযোগী একটি ভালো শ্যাম্পু মেলে।
আমেরিকান একাডেমি অফ ডার্মাটোলজি অ্যাসোসিয়েশন এর তথ্য মতে, অনেক সময় মাথার ত্বকে খুশকির মতো মৃত চামড়ার পরদ এবং সেই সাথে চুলকানি থাকলে সেটা খুশকি নাও হতে পারে এটা কোন একটি রোগও হতে পারে। যেমন: সেবোরিক ডার্মাটাইটিস, এসিস্টেন্ট ইনফেকশন কিংবা একজিমা।খুশকি রোধে শ্যাম্পু ব্যবহারের পরেও যদি খুশকি না যায় তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
খুশকির জন্য কোন শ্যাম্পু ভালো
আপনার জন্য ঠিক কোন শ্যাম্পুটি ভালো তা নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। প্রথমে আপনাকে সর্বনিম্ন একমাস শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে এরপর আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন ওই শ্যাম্পুটি আপনার খুশকি দূর করার জন্য বা মাথার জন্য ভালো কিনা।
খুশকি দূর করার শ্যাম্পু বাংলাদেশ
বাংলাদেশে খুশকি দূর করার শ্যাম্পু তৈরি করে এমন অনেক কোম্পানি আছে। আমরা বিশেষ করে কোন কোম্পানিকে ভালো বা খারাপ বলতে পারি না। যেহেতু এই শ্যাম্পুগুলো আপনার মাথার জন্য ব্যবহার করবেন। এজন্য আপনাকেই খুঁজে বের করতে হবে কোন শ্যাম্পু টি আপনার জন্য ভালো। আর্টিকেলের উপরের অংশ আমরা এই বিষয়ে অনেকবার বলেছি আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
মেয়েদের মাথার খুশকি দূর করার উপায়
খুশকি দূর করার উপায় আলাদা করে মেয়েদের জন্য হয় না। আমাদের এই আর্টিকেলে খুশকি দূর করার যে, উপায়গুলো বলা হয়েছে এগুলো ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য কার্যকরী। তাই দয়া করে আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়বেন। আশা করি আপনার মাথার খুশকি দূর করতে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক উপকারী হবে।
ছেলেদের চুলের খুশকি দূর করার উপায়
খুশকি দূর করার উপায় আলাদা করে ছেলেদের জন্য হয় না। আমাদের এই আর্টিকেলে খুশকি দূর করার যে, উপায়গুলো বলা হয়েছে এগুলো ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য কার্যকরী। তাই দয়া করে আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়বেন। আশা করি আপনার মাথার খুশকি দূর করতে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক উপকারী হবে।
লেবু দিয়ে খুশকি দূর করার উপায়
অবশ্যই আপনি খুশকি দূর করার জন্য লেবুর ব্যবহার করতে পারেন তবে শুধু লেবুর ব্যবহার করলেই যে আপনার মাথার খুশকি দূর হবে এমনটি নয়। লেবু ব্যবহারে ফলে ড্যানড্রাফ গুলাকে স্কাল্পের থেকে সরিয়ে আনতে খুব সাহায্য করে। শুধুমাত্র এই কারণে আপনি মাথায় লেবু ব্যবহার করতে পারেন।লেবুর সাথে আপনি বিভিন্ন ধরনের তেল ব্যবহার করতে পারেন।
খুশকি দূর করার জন্য কি কি খাবার খেতে পারেন
মাঝে মধ্যে দই খান এতে তৈরি হবে ভিটামিন b6 এবং b12। b6 এবং b12 আমাদের চুলের জন্য অনেক উপকারী। খুশকি দূর করার জন্য আরো অনেকগুলো খাবার খেতে পারেন এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো:
- কলা
- দুধ
- পালং শাক
- পনির
- আপেল
- রসুন
- ছোলা
ছোলা
ছোলায় ভিটামিন b6 (পাইরিডক্সিন) ও জিঙ্কে পরিপূর্ণ যা খুশকি হতে দেয় না। অাপনি যদি ছোলা খেতে পছন্দ না করেন তাহলে ছোলা বাটার সাথে দই মিশিয়ে স্কাল্পে লাগাতে পারেন।
আদা
মাথায় খুশকি হওয়ার একটি অন্যতম কারণ হচ্ছে খাদ্য হজম না হওয়া। খাদ্য হজম হওয়ার জন্য আপনি আদা খেতে পারেন। এছাড়াও এতে রয়েছে এন্টিব্যাকটেরিয়াল ও এন্টিফাঙ্গাল প্রপার্টিজ যা খুশকি দূর করে।
রসুন
রসুনে রয়েছে উচ্চমানের এলিসিন। এলিসিন হচ্ছে একটি এন্টি-ফাঙ্গাল উপাদান। এ উপাদানটি খুশকি দূর করে। খুশকি নিরাময়ে রসুন খান বা স্কাল্পে রসুন বাটা লাগাতে পারেন।
আপেল
আপেল খেয়ে খুশকি থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এছাড়াও গোসলের শেষবার চুল ধোয়ার আগে স্কাল্পে আপেলের রস ব্যবহার করতে পারেন।
কলা
কলাতে রয়েছে ভিটামিন বি-৬, এ, সি, ই ও খনিজ যেমন- জিঙ্ক, পটাশিয়াম ও লোহা। কলাতে আরও রয়েছে এমিনো এসিড ও এন্টি-অক্সিডেন্ট। সরাসরি কলা খান বা টকদই ও কলার পেস্ট স্কাল্পে লাগিয়ে 10 অথবা 20 মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে মাথা ধুয়ে ফেলুন।
শেষ কথা
আশা করছি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি আপনার
মাথার খুশকি সমস্যা কিভাবে ঠিক করবেন তার একটি সুন্দর সমাধান পেয়েছেন। আমরা এই আর্টিকেলে সবগুলো তথ্য সঠিক এবং নির্ভুল রাখার চেষ্টা করেছি।
আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি উপকৃত হলে অবশ্যই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ 🙂🙂